ঘরে বানানো হোক অথবা দোকান থেকে কেনা, রোজ ফেসপ্যাক মাখার অভ্যাস রয়েছে অনেকের। তরতাজা এবং ময়েশ্চারাইজড ত্বক পেতে ক্রিম এবং ফেসওয়াশের মতো ফেসপ্যাককেও সমান গুরুত্ব দেন তাঁরা। ত্বকের যত্নের রুটিনে ফেসপ্যাক অনেকেরই প্রিয়। কিন্তু যখন-তখন নয়, ফেসপ্যাক মাখারও উপযুক্ত সময় রয়েছে। নির্দিষ্ট সময়ে প্রয়োগ করলে বেশি উপকার পাওয়া যায় বলে দাবি একাধিক রূপসজ্জাশিল্পীর। সময় ও পদ্ধতি ঠিক না হলে ফেসপ্যাকের উপকারও নাকি অনেকটাই কমে যায়। এমনই দাবি উঠছে ইনস্টাগ্রামের ভিডিয়োতে। বলা হয়েছে, দিনের চেয়ে রাতে ফেসপ্যাক মাখলে বেশি ভাল।
কারণ হিসেবে বলা হচ্ছে, সারাদিনের ধুলো, ময়লা ও ক্লান্তির পর সন্ধ্যায় ত্বক বিশ্রামের অবস্থায় থাকে। তখন ফেসপ্যাকের উপাদানগুলি সহজেই ত্বকের গভীরে প্রবেশ করে কাজ করতে পারে। ঘুমোনোর প্রায় আধঘণ্টা আগে ফেসপ্যাক লাগানো সবচেয়ে কার্যকরী। সে সময়ে ব্যস্ততাও কম থাকে। ফেসপ্যাকের গুণাবলিও ত্বকে প্রবেশ করার সময় পায়। তা ছাড়া ঘুমের সময়ে ত্বক তার ক্লান্তি দূর করার সময় পায়। সে সময়ে এই প্রক্রিয়ার অনুঘটক রূপে কাজ করতে ফেসপ্যাকের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। উপরন্তু ত্বকের আর্দ্রতা বাড়ানোর জন্যও রাতের সময়টি সেরা। ফেসপ্যাক তুলে নেওয়ার পর একটি ময়েশ্চারাইজার মেখে ঘুমিয়ে পড়তে পারেন। পর দিন সকালে আপনার ত্বক হয়ে উঠতে পারে তরতাজা, সতেজ এবং উজ্জ্বল।
কী ভাবে প্রয়োগ করা উচিত?
ফেসপ্যাক ব্যবহারের আগে মুখ পরিষ্কার করে নিতে হবে। মুখে যদি ধুলো বা তেল থাকে, তবে প্যাক ঠিক মতো কাজ করতে পারে না। ত্বক পরিষ্কার করে শুকিয়ে নিয়ে তারপর প্যাক লাগান। মুখের নীচ থেকে উপরের দিকে মাসাজ করতে হবে। তবে ক্লিনজিয়ের পর এবং প্যাক মাখার আগে ইচ্ছে হলে এক্সফোলিয়েট করে নিতে পারেন। তাতে ত্বকের উপর থেকে মৃত ত্বক সরিয়ে নেওয়া যায় এবং প্যাক ভাল ভাবে ত্বকে প্রবেশ করতে পারে। নির্দিষ্ট সময় পর (১০-২০ মিনিট) হালকা গরম জলে ধুয়ে নিন এবং নরম তোয়ালে দিয়ে আলতো করে মুখ মুছে ফেলুন। চাইলে নরম তোয়ালে দিয়ে মুখ মুড়ে রাখতে পারেন খানিক ক্ষণ। এতে ত্বকের ছিদ্রগুলি খুলে যাওয়ার সুযোগ পায়। এর পর ত্বক যাতে শুকিয়ে না যায়, সে জন্য হালকা ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করা উচিত।
কারণ হিসেবে বলা হচ্ছে, সারাদিনের ধুলো, ময়লা ও ক্লান্তির পর সন্ধ্যায় ত্বক বিশ্রামের অবস্থায় থাকে। তখন ফেসপ্যাকের উপাদানগুলি সহজেই ত্বকের গভীরে প্রবেশ করে কাজ করতে পারে। ঘুমোনোর প্রায় আধঘণ্টা আগে ফেসপ্যাক লাগানো সবচেয়ে কার্যকরী। সে সময়ে ব্যস্ততাও কম থাকে। ফেসপ্যাকের গুণাবলিও ত্বকে প্রবেশ করার সময় পায়। তা ছাড়া ঘুমের সময়ে ত্বক তার ক্লান্তি দূর করার সময় পায়। সে সময়ে এই প্রক্রিয়ার অনুঘটক রূপে কাজ করতে ফেসপ্যাকের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। উপরন্তু ত্বকের আর্দ্রতা বাড়ানোর জন্যও রাতের সময়টি সেরা। ফেসপ্যাক তুলে নেওয়ার পর একটি ময়েশ্চারাইজার মেখে ঘুমিয়ে পড়তে পারেন। পর দিন সকালে আপনার ত্বক হয়ে উঠতে পারে তরতাজা, সতেজ এবং উজ্জ্বল।
কী ভাবে প্রয়োগ করা উচিত?
ফেসপ্যাক ব্যবহারের আগে মুখ পরিষ্কার করে নিতে হবে। মুখে যদি ধুলো বা তেল থাকে, তবে প্যাক ঠিক মতো কাজ করতে পারে না। ত্বক পরিষ্কার করে শুকিয়ে নিয়ে তারপর প্যাক লাগান। মুখের নীচ থেকে উপরের দিকে মাসাজ করতে হবে। তবে ক্লিনজিয়ের পর এবং প্যাক মাখার আগে ইচ্ছে হলে এক্সফোলিয়েট করে নিতে পারেন। তাতে ত্বকের উপর থেকে মৃত ত্বক সরিয়ে নেওয়া যায় এবং প্যাক ভাল ভাবে ত্বকে প্রবেশ করতে পারে। নির্দিষ্ট সময় পর (১০-২০ মিনিট) হালকা গরম জলে ধুয়ে নিন এবং নরম তোয়ালে দিয়ে আলতো করে মুখ মুছে ফেলুন। চাইলে নরম তোয়ালে দিয়ে মুখ মুড়ে রাখতে পারেন খানিক ক্ষণ। এতে ত্বকের ছিদ্রগুলি খুলে যাওয়ার সুযোগ পায়। এর পর ত্বক যাতে শুকিয়ে না যায়, সে জন্য হালকা ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করা উচিত।
ফারহানা জেরিন